গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হৃদরোগে

কোলেস্টরেল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও গাজরের জুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। গাজরের মধ্যে থাকা পটাশিয়ামই এর মূল কারণ। গাজরে ক্যালরি এবং সুগারের উপাদান খুবই কম। এ ছাড়া ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যে সব ভিটামিন এবং খনিজের প্রয়োজন তাও বিদ্যমান। চর্বি কমাতে সাহায্য করে website বলে ওজনও কমে। তাই চিকিৎসকেরা শরীরে পুষ্টির পরিমাণ বাড়াতে খাওয়ার আগে বা পড়ে এক গ্লাস গাজরের জুস খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকায় গাজর খেলে পেট ভর্তি লাগে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই গাজর।

গাজর খাওয়ার উপকারিতা: মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি

বিষয়ভিত্তিক রিসার্চ সেল করবে ছাত্রদল!

একদম কম তেল মসলায় কাসুন্দি চিকেন বানানোর হিট ফর্মুলা!

আপনার যদি বাথরুমে যেতে সমস্যা হয় তবে কিছু কাঁচা গাজর খেয়ে দেখুন। এতে থাকা উচ্চ ফাইবার সামগ্রী কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে এবং আপনাকে নিয়মিত এই সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করতে পারে।

গাজরের মধ্যে থাকা ভিটামিন-কে হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। গাজর খাওয়ার মাধ্যমে আপনি হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারেন।

গাজরে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন “এ” আছে যা শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। এছাড়াও লিভারে ফ্যাট জমতে দেয় না।

৩) লিভারের জন্য গাজর: গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-এ রয়েছে যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

গবেষণায় দেখা যায়, এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফ্রি রেডিকেল প্রতিরোধ করে এবং হার্টে সমস্যা ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

আরও পড়ুন । রইল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য স্বাস্থ্য টিপস

গাজর খাওয়া রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে বাড়ায়?

০৫ মিলিগ্রাম; ২.২ মিলিগ্রাম লৌহ, ৫.৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন 'সি', ১৩.২ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন 'কে', ১৯ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ৩২০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়।

পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা আছে এমন বেলে দোঁআশ ও দোআঁশ মাটি গাজর চাষের জন্য উপযোগী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *